জনসভা মঞ্চ থেকে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন তৃণমূল সাংসদ কল‍্যাণ বন্দ‍্যোপাধ‍্যায়

6th December 2020 7:44 pm বাঁকুড়া
জনসভা মঞ্চ থেকে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন তৃণমূল সাংসদ কল‍্যাণ বন্দ‍্যোপাধ‍্যায়


নিজস্ব সংবাদদাতা ( বাঁকুড়া ) :  আগামী একুশের বিধানসভা নির্বাচন কে পাখির চোখ করে এগিয়ে চলছে সমস্ত রাজনৈতিক দল। শাসকদলও   নিজেদের কাজ অনেকটা এগিয়ে রেখেছেন। কেন্দ্র সরকারের বিরুদ্ধে রীতিমত ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন তৃণমূল কংগ্রেস। 
কেন্দ্রের কৃষিবিলের বিরুদ্ধে আজ বড়জোড়া ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে একটি মিছিল ও পথসভা করা হয়। কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের একাধিক নীতির বিরুদ্ধে সরব হন তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। এই কৃষিবিল কে তৎকালীন ইংরেজ সরকারের নীলচাষের বিলের সাথে তুলনা করেন। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা দিনের পর দিন তলানীতে ঠেকেছে বলে অভিযোগ করেন। সভায় গুলিও কেন্দ্র সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করেছে।  কয়েক হাজার তৃণমূল কর্মী বিক্ষোভ মিছলে সামিল হন। পরে হাটতলা সংলগ্ন এলাকায় একটি পথসভা করা হয়।

উপস্থিত ছিলেন বাঁকুড়া জেলার তৃণমূলের জেলা সভাপতি তথা রাজ্যের মন্ত্রী শ্যামল সাঁতরা, বাঁকুড়া জেলা পরিষদের কৃষি কর্মাধ্যক্ষ সুখেন বিদ, বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক যুব তৃণমূল সভানেত্রী অর্চিতা বিদ, বাঁকুড়া জেলা তৃণমূলের কো মেন্টর আশুতোষ মুখার্জী, বড়জোড়া ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি অলোক মুখার্জী সহ জেলা ও বড়জোড়া ব্লকের তৃণমূল নেতৃত্ব ।





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।